ঢাকা ০৩:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শ্যামনগরে স্কুল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সমন্বয়ে সেচ্ছাসেবী দল গঠন পরিতোষ কুমার বৈদ্য পাঁচবিবিতে পোস্ট অফিস সড়কে ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল দশা,জনদুর্ভোগ চরমে হরিপুরে কুলিক নদীতে গোসল করতে গিয়ে এক যুবক নিখোঁজ পাঁচবিবিতে চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেলো মধুপুরের আনারস জলবায়ু পদক্ষেপে বৈশ্বিক কাঠামোর আমূল পরিবর্তন চান ড. ইউনূস গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন হতে পারে আগামী সপ্তাহে: তথ্য উপদেষ্টা পহেলা নভেম্বর থেকে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ লোক দেখানো কাজ করে ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব নয়: হাসান আরিফ পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

ঈদের আর মাত্র ৩ দিন বাকি

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:৫১:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৩৪৬ বার পড়া হয়েছে

মোঃ ইব্রাহীম মিঞা, বিরামপুর(দিনাজপুর)প্রতিনিধি:

দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলায় আসন্ন ঈদুল ফিতরের বাজার জমে উঠেছে। বাজারে ক্রেতার আগমনে কাপড়, জুতা ও কসমেটিক দোকানে ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।পৌরশহরের বিভিন্ন বিপণী বিতানের পাশাপাশি ফুটপাতের দোকানগুলোতে বেচাকেনা বেড়ে গেছে। ধনী-গরিব সকলের হৃদয়ে ঈদ আনন্দ উথলে পড়েছে।ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে ক্রেতাদের আনাগোনা ততই বাড়ছে। আর সেই সঙ্গে ঈদের কেনাকাটা জমে উঠেছে। ঘুরে দেখা যায় পৌরশহরের মিজান শপিং মল, খান সুপার মার্কেট, হাজী-সুপার মার্কেট, আল আমিন শপিং কমপ্লেক্স, কেন্দ্রীয় মসজিদ মার্কেট, সোনালী সুপার মার্কেট, আঃ মান্নান শপিং কমপ্লেক্স, জাহানারা কমপ্লেক্সে, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট, আনসারী সুপার মার্কেট, এলাকার বিভিন্ন শো-রুম ও মার্কেটের দোকানগুলোতে কেনাকাটায় মানুষের ভিড় বাড়ছে। ঈদের পোশাকসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে দোকানগুলোতে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। রমজানের প্রথম থেকেই বাজারগুলোতে কেনাকাটা শুরু হয়েছে। ক্রেতাদের সমাগম বাড়তে থাকায় দোকানিরাও বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন। ক্রেতাদের চাহিদা জিন্স জাতীয় প্যান্ট, গ্যাবার্ডিন, টি-শার্ট, সর্ট-শার্ট, পাঞ্জাবি ও থ্রি-পিসের। ক্রেতারা বলছেন, তুলনামূলকভাবে এবারও সকল পণ্যের দাম বাড়লেও ঈদে নতুন পোশাক কিনতে হবে।

সরেজমিনে বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ল্যাহেঙ্গা, বুটিকস, চোষা, আড়ং, জিপসি, দেশীয় সুতি থ্রী-পিস, ভারতীয় থ্রী-পিস, নাইয়াকাট, সারারা-জারারা এবারের মূল আকর্ষণ। এছাড়া বাজারে ভারতীয় থ্রি-পিসের পাশাপাশি দেশীয় পোশাক মেয়েদের পছন্দের শীর্ষে।
এবার ভালো মানের ছোট বাচ্চাদের সকল প্রকারের পোশাক বিরামপুর মিজান শপিং মলের বেবী ফ্যাশনে পাওয়া যাচ্ছে।বিরামপুর পৌরশহরের ব্যবসায়ীরা তাদের শোরুমে নিত্যনতুন শাড়ি ও ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বাহারি পোশাকের সমারহ ঘটিয়েছে। দোকানিরা বলছেন, দোকান খোলার পর থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ক্রেতারা আসছেন। তারপর ক্রেতাদের আনাগোনা কমে গেলেও আবার সন্ধ্যার পর বেচাকেনা শুরু হচ্ছে। এদিকে, নিম্ন ও নিম্ন- মধ্যবিত্তদের ঈদের কেনাকাটাও জমে উঠেছে ফুটপাতের দোকানগুলোতে। মূল্য নাগালের মধ্যে থাকায় স্বল্প আয়ের মানুষগুলো হাট বাজারের এ দোকানগুলোতে ঈদের কেনাকাটা সারছে ।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সুব্রত কুমার সরকার জানান ঈদে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ কাজ করছে।ঈদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাদকের ব্যাপারেও পুলিশের অভিযান অভ্যতা আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ঈদের আর মাত্র ৩ দিন বাকি

আপডেট সময় : ০১:৫১:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪

মোঃ ইব্রাহীম মিঞা, বিরামপুর(দিনাজপুর)প্রতিনিধি:

দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলায় আসন্ন ঈদুল ফিতরের বাজার জমে উঠেছে। বাজারে ক্রেতার আগমনে কাপড়, জুতা ও কসমেটিক দোকানে ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।পৌরশহরের বিভিন্ন বিপণী বিতানের পাশাপাশি ফুটপাতের দোকানগুলোতে বেচাকেনা বেড়ে গেছে। ধনী-গরিব সকলের হৃদয়ে ঈদ আনন্দ উথলে পড়েছে।ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে ক্রেতাদের আনাগোনা ততই বাড়ছে। আর সেই সঙ্গে ঈদের কেনাকাটা জমে উঠেছে। ঘুরে দেখা যায় পৌরশহরের মিজান শপিং মল, খান সুপার মার্কেট, হাজী-সুপার মার্কেট, আল আমিন শপিং কমপ্লেক্স, কেন্দ্রীয় মসজিদ মার্কেট, সোনালী সুপার মার্কেট, আঃ মান্নান শপিং কমপ্লেক্স, জাহানারা কমপ্লেক্সে, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট, আনসারী সুপার মার্কেট, এলাকার বিভিন্ন শো-রুম ও মার্কেটের দোকানগুলোতে কেনাকাটায় মানুষের ভিড় বাড়ছে। ঈদের পোশাকসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে দোকানগুলোতে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। রমজানের প্রথম থেকেই বাজারগুলোতে কেনাকাটা শুরু হয়েছে। ক্রেতাদের সমাগম বাড়তে থাকায় দোকানিরাও বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন। ক্রেতাদের চাহিদা জিন্স জাতীয় প্যান্ট, গ্যাবার্ডিন, টি-শার্ট, সর্ট-শার্ট, পাঞ্জাবি ও থ্রি-পিসের। ক্রেতারা বলছেন, তুলনামূলকভাবে এবারও সকল পণ্যের দাম বাড়লেও ঈদে নতুন পোশাক কিনতে হবে।

সরেজমিনে বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ল্যাহেঙ্গা, বুটিকস, চোষা, আড়ং, জিপসি, দেশীয় সুতি থ্রী-পিস, ভারতীয় থ্রী-পিস, নাইয়াকাট, সারারা-জারারা এবারের মূল আকর্ষণ। এছাড়া বাজারে ভারতীয় থ্রি-পিসের পাশাপাশি দেশীয় পোশাক মেয়েদের পছন্দের শীর্ষে।
এবার ভালো মানের ছোট বাচ্চাদের সকল প্রকারের পোশাক বিরামপুর মিজান শপিং মলের বেবী ফ্যাশনে পাওয়া যাচ্ছে।বিরামপুর পৌরশহরের ব্যবসায়ীরা তাদের শোরুমে নিত্যনতুন শাড়ি ও ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বাহারি পোশাকের সমারহ ঘটিয়েছে। দোকানিরা বলছেন, দোকান খোলার পর থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ক্রেতারা আসছেন। তারপর ক্রেতাদের আনাগোনা কমে গেলেও আবার সন্ধ্যার পর বেচাকেনা শুরু হচ্ছে। এদিকে, নিম্ন ও নিম্ন- মধ্যবিত্তদের ঈদের কেনাকাটাও জমে উঠেছে ফুটপাতের দোকানগুলোতে। মূল্য নাগালের মধ্যে থাকায় স্বল্প আয়ের মানুষগুলো হাট বাজারের এ দোকানগুলোতে ঈদের কেনাকাটা সারছে ।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সুব্রত কুমার সরকার জানান ঈদে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ কাজ করছে।ঈদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাদকের ব্যাপারেও পুলিশের অভিযান অভ্যতা আছে।