তাড়াশে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে কুরবানির পশুর হাট

- আপডেট সময় : ০৫:২৬:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জুন ২০২৩
- / ৩৭৩ বার পড়া হয়েছে

রফিকুল ইসলাম, তাড়াশ( সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:
ঈদুল আজহার আর মাত্র এক দিন বাকি। তাড়াশ উপজেলার অন্যতম পশুর হাট গুল্টা হাট। আর কুরবানি উপলক্ষে ওই পশুর হাটটি শেষ মুহূর্তে বেশ জমে উঠেছে। হাটে পশুর আমদানীও বেশ ভাল।কোরবানির পশু বেচা- কেনাও হচ্ছে চোখে পড়ার মতো। তবে গো- খাদ্যের দাম বৃদ্ধির ফলে পশুর দাম অনেকটাই বেড়ে গেছে এমনটাই জানালেন গবাদি পশুর খামারীরা।
চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার তালম ইউনিয়নের গুল্টা বাজার হাটটি সপ্তাহে মঙ্গলবার বসে। আর এ হাটটি উপজেলার অন্যতম পশুর হাট। কুরবানি উপলক্ষে শেষ হাট হওয়ায় হাটটি বেশ জমে উঠেছে। পশু বেচা- কেনাও হচ্ছে ভাল। তবে ক্রেতারা পশুর দাম একটু বেশি বললেও গবাদি পশুর মালিকরা বলছেন ভিন্ন কথা। তাঁরা বলছেন, এ বছর গো-খাদ্যের দাম অনেক বেশি। তাই গরু মোটাতাজা করতে বেশ খরচ হয়েছে। তাই গরুর দাম একটু বেশি।
এ দিকে হাটে গরু কিনতে আসা আব্দুল বারিক বলেন, হাটে অনেক গরু উঠেছে। দাম সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে। তবে বড় গরুর চেয়ে ছোট আকারের গরুর চাহিদা একটু বেশি।
গরু বিক্রেতা আব্দুল মালেক বলেন, হাটে গরুর আমদানী অনেক বেশি। দাম একটু বেশি হলেও বেচা- কেনা বেশ ভালই হচ্ছে।
হাটের ইজারাদার মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, ঈদের হাটে পশু বেচা-কেনার মান সন্তোষজনক। কেনা – বেচা নিয়ে ক্রেতা- বিক্রেতার কারো তেমন কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। আমরা হাটে ক্রেতা- বিক্রেতার জন্য সব রকম নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি।
তাড়াশ উপজেলা প্রাণী সম্পদ কার্যলযের ভ্রাম্যমান ভেটেনারী মেডিকেল টিম প্রধান ডা. শরিফুল ইসলাম বলেন, হাটে অাসা গবাদিপশু হঠাৎ অসুস্থ্য হলে সে গুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার সব রকম ব্যবস্থা করা রয়েছে।