ঢাকা ০৩:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দুই ঘন্টা বিদুৎহীন বরিশাল শেবাচিম হাসপাতাল

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৬:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩
  • / ৩২৯ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ মশিউর রহমান সুমন, বরিশাল, প্রতিনিধিঃ

বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে বিদুৎ না থাকার চরম ভোগান্তির শিকার হন রোগীরা। সোমবার (৩জুলাই) দুপুর ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত হাসপাতালে বিদুৎ ছিলো না। এতে চরম দুর্ভোগে পরে শিশু, গাইনি, ও লেবার ওয়ার্ডের শতশত রোগী।বিদুৎ না থাকায় সিঁড়ি বেয়ে রোগীকে ৩-৪ তলা পর্যন্ত উঠানো হয়।

বন্ধ ছিলো বিভিন্ন পরিক্ষা নিরিক্ষা। রোগীরা অভিযোগ করেন, বিদুৎতের অভাবে প্রায়ই এমন ভোগান্তিতে পড়তে হয় হাসপাতালের রোগীদের। হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের রোগীর স্বজন হাবিবুর রহমান বলেন, শিশু কন্যা তিথী আক্তার কে নিয়ে দুপুর ১টার আগে হাসপাতালে আসেন।তখন থেকেই হাসপাতালে বিদুৎ ছিলো না। ৩টার সময়ও বিদ্যুৎ আসেনি।

সেখানকার অর্ধশত শিশু গরমে ভোগান্তিতে পড়ে। গাইনি ওয়ার্ডের এক রোগীর স্বজন আফজাল হোসেন বলেন, বিদুৎ নেই পানি নেই, পরিক্ষা নিরীক্ষাও বন্ধ। কোথায় যাবো আমরা।

জানতে চাইলে শেবাচিম হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী ফিরোজ আলম বলেন, ওজোপাডিকোর বিদ্যুৎতের সাপ্লাইয়ে সমস্যা ছিলো। তাই কিছুক্ষণ বিদুৎ ছিলো না। পরে বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হয়।

৪৯ লাখ টাকা বিল বকেয়া শেবাচিম হাসপাতালের। বিদুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন। এ ব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ সাইফুল ইসলামকে এ বিষয়ে ফোন দিলেও রিসিভ করেননি।জানতে চাইলে শেবাচিম হাসপাতালের উপপরিচালক ডাঃ নাজমুল হাসান বলেন, যে সমস্যা হয়েছিলো তা কাটিয়ে উঠেছেন তারা। কি হয়েছিলো তা পরিচালক বলতে পারবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

দুই ঘন্টা বিদুৎহীন বরিশাল শেবাচিম হাসপাতাল

আপডেট সময় : ০৯:৪৬:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩

 

মোঃ মশিউর রহমান সুমন, বরিশাল, প্রতিনিধিঃ

বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে বিদুৎ না থাকার চরম ভোগান্তির শিকার হন রোগীরা। সোমবার (৩জুলাই) দুপুর ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত হাসপাতালে বিদুৎ ছিলো না। এতে চরম দুর্ভোগে পরে শিশু, গাইনি, ও লেবার ওয়ার্ডের শতশত রোগী।বিদুৎ না থাকায় সিঁড়ি বেয়ে রোগীকে ৩-৪ তলা পর্যন্ত উঠানো হয়।

বন্ধ ছিলো বিভিন্ন পরিক্ষা নিরিক্ষা। রোগীরা অভিযোগ করেন, বিদুৎতের অভাবে প্রায়ই এমন ভোগান্তিতে পড়তে হয় হাসপাতালের রোগীদের। হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের রোগীর স্বজন হাবিবুর রহমান বলেন, শিশু কন্যা তিথী আক্তার কে নিয়ে দুপুর ১টার আগে হাসপাতালে আসেন।তখন থেকেই হাসপাতালে বিদুৎ ছিলো না। ৩টার সময়ও বিদ্যুৎ আসেনি।

সেখানকার অর্ধশত শিশু গরমে ভোগান্তিতে পড়ে। গাইনি ওয়ার্ডের এক রোগীর স্বজন আফজাল হোসেন বলেন, বিদুৎ নেই পানি নেই, পরিক্ষা নিরীক্ষাও বন্ধ। কোথায় যাবো আমরা।

জানতে চাইলে শেবাচিম হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী ফিরোজ আলম বলেন, ওজোপাডিকোর বিদ্যুৎতের সাপ্লাইয়ে সমস্যা ছিলো। তাই কিছুক্ষণ বিদুৎ ছিলো না। পরে বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হয়।

৪৯ লাখ টাকা বিল বকেয়া শেবাচিম হাসপাতালের। বিদুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন। এ ব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ সাইফুল ইসলামকে এ বিষয়ে ফোন দিলেও রিসিভ করেননি।জানতে চাইলে শেবাচিম হাসপাতালের উপপরিচালক ডাঃ নাজমুল হাসান বলেন, যে সমস্যা হয়েছিলো তা কাটিয়ে উঠেছেন তারা। কি হয়েছিলো তা পরিচালক বলতে পারবেন।