ঢাকা ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাঁচবিবিতে আগাম ইরি ধান রোপনে ব্যস্ত কৃষক

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৫:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৩৫১ বার পড়া হয়েছে

দবিরুল ইসলাম পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি:

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় কৃষক তাদের জমিতে আগাম জাতের উনত্রিশ ইরি ধান রোপন শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার বীজতলা থেকে চারা উত্তোলণ করে পরদিন থেকে নিজে সহ শ্রমিক দ্বারা জমিতে রোপন শুরু করেন। পাঁচবিবি উপজেলার সীমান্ত এলাকা বাগজানা ইউনিয়নের পশ্চিম রামচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আঃ হামিদের ছেলে কৃষক মোঃ জোবায়দুল হোসেন নারী-পুরুষ শ্রমিক দ্বারা ধান রোপন করতে দেখাযায়। তিনি প্রতি বছরই আড়াই বিঘা জমিতে এ ধান চাষাবাদ করেন এবছরও করছেন। জোবায়দুল বলেন, অন্যান্ন জাতের ইরি ধানের চারা তৈরীর মতই বীজতলায় বীজ (চারা) প্রস্তুত করতে হয় এবং চাষাবাদ পদ্ধতিও একই। তিনি আরো বলেন, মাঠের সব ধানের আগে পাকায় গো-খাদ্য হিসাবে বাজারে ধানের মতই খড়েরও দাম পাওয়া যায়। এ ধান জমিতে আগাম পাকায় কাটার জন্য শ্রমিকের জন্য বাড়তি খরচ করতে হয়না। ঘাস ব্যবসায়ী নিজ খরচে জমি থেকে ধান কাটা মাড়াই করে বাড়িতে বস্তা করে ধান পৌছে দেয় উপরন্ত বিঘা প্রতি ৩-৪ হাজার টাকাও দেয় শুধু খড়গুলো নেয়।
পাঁচবিবি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ লুৎফর রহমান বলেন, উপজেলায় এবছর প্রায় ২০ হাজার হেঃ জমিতে ইরি-বোরো চাষ হবে। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে কৃষকদের প্রণোদনা হিসাবে সার-বীজ ও বিভিন্ন ধরনের পরামর্শমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছি আমরা কৃষি অফিসের মাধ্যমে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

পাঁচবিবিতে আগাম ইরি ধান রোপনে ব্যস্ত কৃষক

আপডেট সময় : ০৩:৪৫:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪

দবিরুল ইসলাম পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি:

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় কৃষক তাদের জমিতে আগাম জাতের উনত্রিশ ইরি ধান রোপন শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার বীজতলা থেকে চারা উত্তোলণ করে পরদিন থেকে নিজে সহ শ্রমিক দ্বারা জমিতে রোপন শুরু করেন। পাঁচবিবি উপজেলার সীমান্ত এলাকা বাগজানা ইউনিয়নের পশ্চিম রামচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আঃ হামিদের ছেলে কৃষক মোঃ জোবায়দুল হোসেন নারী-পুরুষ শ্রমিক দ্বারা ধান রোপন করতে দেখাযায়। তিনি প্রতি বছরই আড়াই বিঘা জমিতে এ ধান চাষাবাদ করেন এবছরও করছেন। জোবায়দুল বলেন, অন্যান্ন জাতের ইরি ধানের চারা তৈরীর মতই বীজতলায় বীজ (চারা) প্রস্তুত করতে হয় এবং চাষাবাদ পদ্ধতিও একই। তিনি আরো বলেন, মাঠের সব ধানের আগে পাকায় গো-খাদ্য হিসাবে বাজারে ধানের মতই খড়েরও দাম পাওয়া যায়। এ ধান জমিতে আগাম পাকায় কাটার জন্য শ্রমিকের জন্য বাড়তি খরচ করতে হয়না। ঘাস ব্যবসায়ী নিজ খরচে জমি থেকে ধান কাটা মাড়াই করে বাড়িতে বস্তা করে ধান পৌছে দেয় উপরন্ত বিঘা প্রতি ৩-৪ হাজার টাকাও দেয় শুধু খড়গুলো নেয়।
পাঁচবিবি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ লুৎফর রহমান বলেন, উপজেলায় এবছর প্রায় ২০ হাজার হেঃ জমিতে ইরি-বোরো চাষ হবে। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে কৃষকদের প্রণোদনা হিসাবে সার-বীজ ও বিভিন্ন ধরনের পরামর্শমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছি আমরা কৃষি অফিসের মাধ্যমে।