ঢাকা ০৪:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আত্মসমর্পণের পর কারাগারে বিএনপি নেতা ইশরাক দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার অবৈধ জুস তৈরির কারখানায় অভিযান, ১০ লাখ টাকা জরিমানা দেশ এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে : মির্জা ফখরুল ‘ভারত-চীনকে যুক্ত করতে পারলেই রোহিঙ্গা সংকট সমাধান সম্ভব’ পাঁচবিবিতে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রেবেকা সুলতানার মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত বিরামপুরে সিনিয়র টি-২০ ক্রিকেট লীগের খেলোয়াড় বন্টন ও নিলাম অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে শেষ মুহূর্তে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রেবেকা সুলতানার গণসংযোগ পাঁচবিবিতে পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্ত করন নামাজ মুমিনের শ্রেষ্ঠ ইবাদত

পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই নোয়াখালীতে চলছে ক্লিনিক-হাসপাতাল

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৫১:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩
  • / ৩৮৪ বার পড়া হয়েছে

মো: ফাহাদ হোসেন, নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ

নোয়াখালীতে পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে বেসরকারি পাঁচ শতাধিক হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ছাড়পত্র নিয়ে আর পরে নবায়ন করেনি। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ছাড়পত্র নেওয়ার প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করেনি। পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকায় এসব হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিকে নেই কোনো মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। যেখানে-সেখানে তাদের ফেলা বর্জ্য পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিবেশসম্মতভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না হওয়ায় মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে সাধারণ মানুষ। পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে ম্যানেজ করে প্রতিবছর লাইসেন্স নবায়ন করছে কিছু প্রতিষ্ঠান।

পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, নোয়াখালীতে প্রায় পাঁচশতাধিক বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়গনস্টিক সেন্টার রয়েছে যার মধ্যে ১৩টি হাসপাতাল ও ১৮টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ মোট ৩১টা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ছাড়পত্র রয়েছে। এছাড়া তাদের কাছে পাঁচটা প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা ও ২টা আবেদন অনুমোদন করে ছাড়পত্রের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এর বাহিরে ৩৬টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ৩৮টি ডায়গনস্টিক সেন্টার গত বছরের বিভিন্ন সময়ে পরিবেশ ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করলেও নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ না করায় তা বাতিল করে পরিবেশ অধিদপ্তর। পরিবেশ সংরক্ষণ (সংশোধন) আইন, ২০১০ অনুযায়ী যে কোনো বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নিবন্ধিত হওয়ার আগেই পরিবেশ ছাড়পত্র নেওয়াটা বাধ্যতামূলক।
সিভিল সার্জন কার্যালয় তথ্য মতে, ২০২২/২৩ অর্থবছরে নোয়াখালীতে ১০২টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার তাদের লাইসেন্স নবায়ন করেছে। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরে ছাড়পত্র থাকা ৩১টি প্রতিষ্ঠানের বাহিরে বাকি ৭১টি প্রতিষ্ঠান কিভাবে তাদের লাইসেন্স নবায়ন করেছে সে ব্যাপারে কোনো সঠিক তথ্য দিতে পারেনি সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সংশ্লিষ্টরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিকিৎসা কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জামের ক্ষতির মাত্রাভেদে সেগুলোকে ৬ ভাগে ভাগ করে ছয় রঙয়ের পাত্রে রাখার নিয়ম। যেসব সরঞ্জাম পুনরায় ব্যবহার করা যায় সেগুলোকে অটোক্লেভ যন্ত্রের মাধ্যমে সঠিকভাবে জীবাণুমুক্ত করা বাধ্যতামূলক। প্রান্তিক পর্যায়ের অনেক হাসপাতাল-ক্লিনিকে তা মানা হচ্ছে না। এমন ব্যবহার পরবর্তীতে একই স্থানে ফেলা হচ্ছে রোগীর ব্যবহৃত সরঞ্জাম ও সাধারণ বর্জ্য। এতে করে চিকিৎসক, নার্স, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, অন্যান্য রোগী এমনকি সঙ্গে থাকা স্বজনরাও নানা রোগব্যাধি আক্রান্তের ঝুঁকিতে রয়েছে।
বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক অনার্স অ্যাসোসিয়েশন নোয়াখালী সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক এবং মা ও শিশু হসপিটালের চেয়ারম্যান অসীম রায় নয়ন বলেন, আমাদের সমিতির অধীনে প্রায় পঞ্চাশটির মতো হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৭/৮টির মতো প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ছাড়পত্র রয়েছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলো পরিবেশ অধিদপ্তরে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করেছে। আমরা চাই সকল নিয়ম এবং শর্ত মেনেই আমাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে। কিন্তু আমরা আবেদন করার পর দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেও আমাদের প্রতিষ্ঠানে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র মেলেনা। এ প্রক্রিয়াকে আমাদের জন্য আরও সহজ করা প্রয়োজন।
এদিকে, নোয়াখালী পৌর এলাকার সকল সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর বর্জ্য অপসারণের দায়িত্ব পায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ‘শরণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’। নোয়াখালী পৌরসভার পক্ষ থেকে চুক্তি সাপেক্ষে তারা এ কার্যাদেশ পায়। মাসিক চুক্তিভিত্তিতে তারা পৌর এলাকার হাসপাতাল ও ক্লিনিক গুলো থেকে বর্জ্য অপসারণ করে থাকে। যদিও তাদের নিজেদেরই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই তারা পৌরসভার কার্যাদেশ কিভাবে পেয়েছে তা নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। তাছাড়া তারা বর্জ্যসমূহ অপসারন করে পৌরসভার ডাম্পিং সাইটে বিধিবহির্ভূতভাবে অপসারন করা হচ্ছে। শহরের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহে বর্জ্য একই ড্রামে অথবা একই গাড়িতে করে পরিবহন করে একই স্থানে রাখা হচ্ছে। এতে করে পৌরসভাসহ সংশ্লিষ্ট এলাকায় বসবাসকারী ও চলাচলরতরা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে।

নোয়াখালী পৌরসভার পক্ষ থেকে হাসপাতালের বর্জ্য অপসারণের কার্যাদেশ পাওয়া প্রতিষ্ঠান ‘শরণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’র পরিচালক মো. আবুল বাশার বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ছাড়পত্রের জন্য আমরা পরিবেশ অধিদপ্তরে আবেদন করেছি। জেলা স্বাস্থ্য কমিটির মিটিং এ জেলা প্রশাসক আমাদের এ ব্যাপারে তাগিদ দেন। আর হাসপাতাল থেকে সংগ্রহ করা সকল বর্জ্য পৌরসভার ডাম্পিং স্টেশনে ফেলার যে অভিযোগ উঠেছে সে বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই নোয়াখালীতে চলছে ক্লিনিক-হাসপাতাল

আপডেট সময় : ০৪:৫১:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩

মো: ফাহাদ হোসেন, নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ

নোয়াখালীতে পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে বেসরকারি পাঁচ শতাধিক হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ছাড়পত্র নিয়ে আর পরে নবায়ন করেনি। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ছাড়পত্র নেওয়ার প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করেনি। পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকায় এসব হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিকে নেই কোনো মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। যেখানে-সেখানে তাদের ফেলা বর্জ্য পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিবেশসম্মতভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না হওয়ায় মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে সাধারণ মানুষ। পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে ম্যানেজ করে প্রতিবছর লাইসেন্স নবায়ন করছে কিছু প্রতিষ্ঠান।

পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, নোয়াখালীতে প্রায় পাঁচশতাধিক বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়গনস্টিক সেন্টার রয়েছে যার মধ্যে ১৩টি হাসপাতাল ও ১৮টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ মোট ৩১টা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ছাড়পত্র রয়েছে। এছাড়া তাদের কাছে পাঁচটা প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা ও ২টা আবেদন অনুমোদন করে ছাড়পত্রের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এর বাহিরে ৩৬টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ৩৮টি ডায়গনস্টিক সেন্টার গত বছরের বিভিন্ন সময়ে পরিবেশ ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করলেও নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ না করায় তা বাতিল করে পরিবেশ অধিদপ্তর। পরিবেশ সংরক্ষণ (সংশোধন) আইন, ২০১০ অনুযায়ী যে কোনো বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নিবন্ধিত হওয়ার আগেই পরিবেশ ছাড়পত্র নেওয়াটা বাধ্যতামূলক।
সিভিল সার্জন কার্যালয় তথ্য মতে, ২০২২/২৩ অর্থবছরে নোয়াখালীতে ১০২টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার তাদের লাইসেন্স নবায়ন করেছে। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরে ছাড়পত্র থাকা ৩১টি প্রতিষ্ঠানের বাহিরে বাকি ৭১টি প্রতিষ্ঠান কিভাবে তাদের লাইসেন্স নবায়ন করেছে সে ব্যাপারে কোনো সঠিক তথ্য দিতে পারেনি সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সংশ্লিষ্টরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিকিৎসা কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জামের ক্ষতির মাত্রাভেদে সেগুলোকে ৬ ভাগে ভাগ করে ছয় রঙয়ের পাত্রে রাখার নিয়ম। যেসব সরঞ্জাম পুনরায় ব্যবহার করা যায় সেগুলোকে অটোক্লেভ যন্ত্রের মাধ্যমে সঠিকভাবে জীবাণুমুক্ত করা বাধ্যতামূলক। প্রান্তিক পর্যায়ের অনেক হাসপাতাল-ক্লিনিকে তা মানা হচ্ছে না। এমন ব্যবহার পরবর্তীতে একই স্থানে ফেলা হচ্ছে রোগীর ব্যবহৃত সরঞ্জাম ও সাধারণ বর্জ্য। এতে করে চিকিৎসক, নার্স, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, অন্যান্য রোগী এমনকি সঙ্গে থাকা স্বজনরাও নানা রোগব্যাধি আক্রান্তের ঝুঁকিতে রয়েছে।
বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক অনার্স অ্যাসোসিয়েশন নোয়াখালী সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক এবং মা ও শিশু হসপিটালের চেয়ারম্যান অসীম রায় নয়ন বলেন, আমাদের সমিতির অধীনে প্রায় পঞ্চাশটির মতো হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৭/৮টির মতো প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ছাড়পত্র রয়েছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলো পরিবেশ অধিদপ্তরে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করেছে। আমরা চাই সকল নিয়ম এবং শর্ত মেনেই আমাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে। কিন্তু আমরা আবেদন করার পর দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেও আমাদের প্রতিষ্ঠানে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র মেলেনা। এ প্রক্রিয়াকে আমাদের জন্য আরও সহজ করা প্রয়োজন।
এদিকে, নোয়াখালী পৌর এলাকার সকল সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর বর্জ্য অপসারণের দায়িত্ব পায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ‘শরণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’। নোয়াখালী পৌরসভার পক্ষ থেকে চুক্তি সাপেক্ষে তারা এ কার্যাদেশ পায়। মাসিক চুক্তিভিত্তিতে তারা পৌর এলাকার হাসপাতাল ও ক্লিনিক গুলো থেকে বর্জ্য অপসারণ করে থাকে। যদিও তাদের নিজেদেরই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই তারা পৌরসভার কার্যাদেশ কিভাবে পেয়েছে তা নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। তাছাড়া তারা বর্জ্যসমূহ অপসারন করে পৌরসভার ডাম্পিং সাইটে বিধিবহির্ভূতভাবে অপসারন করা হচ্ছে। শহরের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহে বর্জ্য একই ড্রামে অথবা একই গাড়িতে করে পরিবহন করে একই স্থানে রাখা হচ্ছে। এতে করে পৌরসভাসহ সংশ্লিষ্ট এলাকায় বসবাসকারী ও চলাচলরতরা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে।

নোয়াখালী পৌরসভার পক্ষ থেকে হাসপাতালের বর্জ্য অপসারণের কার্যাদেশ পাওয়া প্রতিষ্ঠান ‘শরণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’র পরিচালক মো. আবুল বাশার বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ছাড়পত্রের জন্য আমরা পরিবেশ অধিদপ্তরে আবেদন করেছি। জেলা স্বাস্থ্য কমিটির মিটিং এ জেলা প্রশাসক আমাদের এ ব্যাপারে তাগিদ দেন। আর হাসপাতাল থেকে সংগ্রহ করা সকল বর্জ্য পৌরসভার ডাম্পিং স্টেশনে ফেলার যে অভিযোগ উঠেছে সে বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখছি।