ঢাকা ১১:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আত্মসমর্পণের পর কারাগারে বিএনপি নেতা ইশরাক দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার অবৈধ জুস তৈরির কারখানায় অভিযান, ১০ লাখ টাকা জরিমানা দেশ এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে : মির্জা ফখরুল ‘ভারত-চীনকে যুক্ত করতে পারলেই রোহিঙ্গা সংকট সমাধান সম্ভব’ পাঁচবিবিতে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রেবেকা সুলতানার মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত বিরামপুরে সিনিয়র টি-২০ ক্রিকেট লীগের খেলোয়াড় বন্টন ও নিলাম অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে শেষ মুহূর্তে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রেবেকা সুলতানার গণসংযোগ পাঁচবিবিতে পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্ত করন নামাজ মুমিনের শ্রেষ্ঠ ইবাদত

লোন পাইয়ে দেওয়ার নামে লক্ষাধিক টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:০১:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩
  • / ৪১৩ বার পড়া হয়েছে

দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের বাঁশতলা কলোনীতে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের মধ্যে ২৪ টি ফেমেলীকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজস্ব তহবিল থেকে সরকারের খাস জমিগুলোতে পাঁকা দালান ঘর বানায়ে ভূমিহীন অসহায়দের থাকার জায়গা করে দিয়েছেন।

১/রফিক,জয়তুননেছা,কলশুম বিবি,জাকির হোসেন,আঃ আলী,নাছিমা আক্তার,রেজিয়া বিবি,রফিক মিয়া,আবুল হোসেন,লতিব মিয়া,ওয়ারিছ মিয়া,আব্দুল আলী,ওয়াহাবমিয়া ,ফুল মিয়া,জাকির মিয়া,জসিম মিয়া,সহ অনেকেই।

সূূত্রে জানা যায়, আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া শূটকি ও কাঁচামালের ব্যবসা করেন এবং বিভিন্ন সময় ভারতীয় ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন বলে অনেকেই জানান।প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয় প্রকল্পের লোকজন বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে এখানে থাকেন বিধায় আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া ভূমিহীনদের কাছ থেকে লোন পাইয়ে দিবে বলে  প্রত্যেকের কাছ থেকে তিন হাজার চার হাজার পাঁচহাজার টাকা করে প্রায় লক্ষাদিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
এখন আমরা মানবেতর জীবনযাপন করছি, আমরা অসহায় হতদরিদ্র আমরা ভূমিহীন আমরা আপনারা সাংবাদিকদের নিকট আকুল আবেদন আমাদের টাকাগুলোর ব্যাপারে সত্যো কথা ধরে তুলবেন।

এই ব্যাপারে আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া কে জিজ্ঞেসা করিলে কালা মিয়া বলেন,আমাকে সমবায় সমিতির অফিসার মোফাজ্জল হোসেন স্যারের নেতৃত্বে আমাকে আশ্রয়ন প্রকল্পের ভূমি হিন্দের সভাপতি বানিয়েছেন। আমি তাদের কাছ থেকে ৩১শ টাকা করে নিয়েছি টাকাগুলো ব্যাংকে প্রায় চল্লিশ হাজারের মতো জমা আছ,আমি তাদের সকলের টাকা লোন পাইতে সদস্য পদ হইতে হয়।এই কারনে তাদের সকলের নিকট থেকে সদস্য ফিস ভাবত  টাকা নিয়েছি।
তাদের জন্য আমি অনেক টাকা আমার পকেট থেকে খরছ করেছি।
বর্তমান ৪,৫,৬নং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য বকুল আক্তার বলেন, আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া বিভিন্ন সময়,প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের লোকজন দের কাছ থেকে ৫০০০০/কাহারু কাছথেকে ৮০০০/এরকম অনেকের কাছ থেকে প্রায়,লক্ষ্যাদিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।  এবং আমার নিকট থেকে চল্লিশ হাজার টাকা গরু কিনে আনবেন বলে নিয়েছেন। বর্তমানে গরুও নাই আমার পাওনা টাকাও নাই এবং আমাকে টাকা খুজলে হুমকি প্রদর্শন করেন বিদায় আমি দোয়ারাবাজার থানায় আকবর আলীর বিরুদ্দে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
দোয়ারাবাজার সমবায় সমিতির অফিসার মোফাজ্জল হোসন বলেন,আমি শূনেছি টাকা উটাইতেছে কিন্ত কতটাকা উটাইছে সেটা আমি বলতে পারবোনা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

লোন পাইয়ে দেওয়ার নামে লক্ষাধিক টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৫:০১:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩

দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের বাঁশতলা কলোনীতে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের মধ্যে ২৪ টি ফেমেলীকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজস্ব তহবিল থেকে সরকারের খাস জমিগুলোতে পাঁকা দালান ঘর বানায়ে ভূমিহীন অসহায়দের থাকার জায়গা করে দিয়েছেন।

১/রফিক,জয়তুননেছা,কলশুম বিবি,জাকির হোসেন,আঃ আলী,নাছিমা আক্তার,রেজিয়া বিবি,রফিক মিয়া,আবুল হোসেন,লতিব মিয়া,ওয়ারিছ মিয়া,আব্দুল আলী,ওয়াহাবমিয়া ,ফুল মিয়া,জাকির মিয়া,জসিম মিয়া,সহ অনেকেই।

সূূত্রে জানা যায়, আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া শূটকি ও কাঁচামালের ব্যবসা করেন এবং বিভিন্ন সময় ভারতীয় ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন বলে অনেকেই জানান।প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয় প্রকল্পের লোকজন বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে এখানে থাকেন বিধায় আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া ভূমিহীনদের কাছ থেকে লোন পাইয়ে দিবে বলে  প্রত্যেকের কাছ থেকে তিন হাজার চার হাজার পাঁচহাজার টাকা করে প্রায় লক্ষাদিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
এখন আমরা মানবেতর জীবনযাপন করছি, আমরা অসহায় হতদরিদ্র আমরা ভূমিহীন আমরা আপনারা সাংবাদিকদের নিকট আকুল আবেদন আমাদের টাকাগুলোর ব্যাপারে সত্যো কথা ধরে তুলবেন।

এই ব্যাপারে আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া কে জিজ্ঞেসা করিলে কালা মিয়া বলেন,আমাকে সমবায় সমিতির অফিসার মোফাজ্জল হোসেন স্যারের নেতৃত্বে আমাকে আশ্রয়ন প্রকল্পের ভূমি হিন্দের সভাপতি বানিয়েছেন। আমি তাদের কাছ থেকে ৩১শ টাকা করে নিয়েছি টাকাগুলো ব্যাংকে প্রায় চল্লিশ হাজারের মতো জমা আছ,আমি তাদের সকলের টাকা লোন পাইতে সদস্য পদ হইতে হয়।এই কারনে তাদের সকলের নিকট থেকে সদস্য ফিস ভাবত  টাকা নিয়েছি।
তাদের জন্য আমি অনেক টাকা আমার পকেট থেকে খরছ করেছি।
বর্তমান ৪,৫,৬নং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য বকুল আক্তার বলেন, আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া বিভিন্ন সময়,প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের লোকজন দের কাছ থেকে ৫০০০০/কাহারু কাছথেকে ৮০০০/এরকম অনেকের কাছ থেকে প্রায়,লক্ষ্যাদিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।  এবং আমার নিকট থেকে চল্লিশ হাজার টাকা গরু কিনে আনবেন বলে নিয়েছেন। বর্তমানে গরুও নাই আমার পাওনা টাকাও নাই এবং আমাকে টাকা খুজলে হুমকি প্রদর্শন করেন বিদায় আমি দোয়ারাবাজার থানায় আকবর আলীর বিরুদ্দে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
দোয়ারাবাজার সমবায় সমিতির অফিসার মোফাজ্জল হোসন বলেন,আমি শূনেছি টাকা উটাইতেছে কিন্ত কতটাকা উটাইছে সেটা আমি বলতে পারবোনা।